মুসলিম আইনের অধীনে:

তালাক দেওয়ার জন্য, একজন স্বামী মৌখিকভাবে তার স্ত্রীকে তালাক বলতে পারেন । চেয়ারম্যান/ইউনিয়ন পরিষদের কাছে তালাকের নোটিশ পাঠাতে পারেন। স্ত্রীকে নোটিশের একটি কপি পেতে হবে। ৩০ দিনের মধ্যে সমঝোতার চেষ্টা করার জন্য একটি সালিশি পরিষদ গঠন করা হবে চেয়ারম্যান/ইউনিয়ন পরিষদের দ্বারা । সফল না হলে, ৩ মাসের “ইদ্দত” সময়ের পরে বিবাহবিচ্ছেদ ঘটবে। স্ত্রী গর্ভবতী হলে প্রসবের পর তালাক হয়ে যায়। একজন বিবাহ নিবন্ধক তালাকের একটি শংসাপত্র জারি করেন। যখন একজন স্ত্রীর তালাক দেওয়ার অধিকার থাকে না, তখন একজন স্ত্রী তার বিবাহ বিচ্ছেদের জন্য আদালতের মাধ্যমে একটি ডিক্রি পেতে সক্ষম হবেন বা নিচে উল্লেখিত ক্ষেত্রে বিবাহ নিবন্ধক কে মুসলিম আইনের (ধারা ৬) অধীনে বিবাহবিচ্ছেদের অনুরোধ করার সুযোগ আছে। যদি এই কারণগুলি প্রমাণ করা যায়: যদি স্বামী ৪ বছর অনুপস্থিত থাকে বা ২ বছর তার স্ত্রীকে অবহেলা করে (তত্ত্বাবধান না করা), স্বামীর ৭ বছরের জেল/ মৃত্যুদণ্ড; স্বামী ৩ বছরের জন্য বৈবাহিক দায়িত্ব অবহেলা করে; ২ বছর স্বামীর একটি গুরুতর রোগ বা মানসিক অসুস্থতা আছে; ১৮ বছরের কম বয়সী বিয়ে করেছে এবং ১৯ বছরের আগে আইনসংগত নয় বলে প্রত্যাখ্যান করে বিবাহবিচ্ছেদ করেছে; স্বামী তার স্ত্রীকে শারীরিক নির্যাতন , অনৈতিক জীবন যাপন, স্ত্রীকে অনৈতিক জীবনযাপন করতে বাধ্য করে, স্ত্রীকে তার সম্পত্তি থেকে বেদখল করে বা ইসলামী আইন ভঙ্গ করে। আরও বিশদ বিবরণের জন্য, অনুগ্রহ করে প্রাসঙ্গিক ব্লগ এবং সরকারি সাইটগুলি দেখুন যেমন ” Govt. BD LAWS / বিডি আইন” ।